জল-নূপুর
-অমল দাস
আকাশের নীল মখমলি শামিয়ানার আড়ালে-
মেঘেদের নির্বাক হরতাল।
চিল দূরত্বে নজর-বান নিক্ষেপ করলেও
গোপন ডেরার সম্মিলিত সম্মেলনের শর্ত জানা দুরহ।
উত্তরোত্তর সান্ধ্য জলসার সম্মানিত নর্তকী জল-নূপুর
নিমিত্তের আরও খোঁজ – আরও খনন
পৃথিবীর উপরে – বাতাসের গভীরে – নক্ষত্রের অন্তঃপুরে।
দ্বিপ্রহরের তাপীয় উৎপাতে স্বেদ-শ্রাবণের স্রোত-
সমতলে নেমে নদী হতে চাইলে,
উপত্যকার তৃষ্ণার্ত মৃত্তিকা গিলে খায় গোগ্রাসে।
লাল বলয়ের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পত্র পাঠের শেষে
একাদশীর সাঁঝে বৃষ্টি খুঁজতে গিয়ে
-আমি তোমার চোখে মায়া দেখেছি!
বিবশ করেছ আমায়…
অমল আঁধারে মিটিমিটি আলোর ইলশেগুঁড়িতে
কতগুলি ধুসর বক রূপালী আভা নিয়ে ফিরে যায়…
তুমি জল নূপুর পায়ে এলে না…
বৃষ্টিতে তোমায় পেলাম না।
আমি তোমার চোখে মায়া দেখেছি,
বিবশ করেছ আমায়….
—মন ছুঁয়ে যাওয়া লাইন। ভীষণ ভালো লাগলো ।।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
অমিয় কাব্যগাথা। অত্যন্ত সুখপাঠ্য।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে
শব্দ বিন্যাস ও ভাবনার সুমিষ্টতায় জলনুপুর খুব ভালো লাগলো
ধন্যবাদ দাদা। ভালো থাকবেন